রচনাকার-সহায়িকা


  • রচনাকার

    তথ্যবিন্দু>রচনাকার

    এখানে লেখক-লেখিকাদের নামের আলাদা আলাদা বর্ণানুক্রমিক তালিকা আছে। Drop-down menu থেকে নির্বাচন করে নিতে হবে। লেখক-লেখিকাদের তালিকা একসাথেও দেখা যাবে।

    যে সকল লেখক-লেখিকারা ছদ্মনামে লিখেছেন, তাঁদের নাম জানা থাকলে,পুরো নাম দিয়েই তাঁদের সূচীভুক্ত করা হয়েছে এবং সাথে ছদ্মনামটিও উল্লেখ করা আছে। যেমন মণীশ ঘটক ‘যুবনাশ্ব’ ছদ্মনামে লিখতেন। তাঁর রচনা ‘মণীশ ঘটক’ নাম দিয়ে সূচীভুক্ত হয়েছে। মণীশ ঘটকের নামে click করলে রচনা-সূচীতে তাঁর ছদ্মনামটি দেখতে পাওয়া যাবে।

    লেখিকারা বিবাহের পর অনেক সময় পদবী পরিবর্তন করে থাকেন। যেকোন একটি নাম সূচীভুক্ত করা হয়েছে। অন্য নামটিও সংযোজিত হয়েছে, যা রচনা-সূচী থেকে দেখতে পাওয়া যাবে। একটি উদাহরণ, কবি প্রতিভা বসু। তাঁর নাম প্রতিভা বসু হিসাবে সূচীভুক্ত হয়েছে এবং সাথে প্রতিভা সোম নামটিও রচনা-সূচীতে উল্লেখ করা আছে।

    পুরোনো বাংলা পত্রপত্রিকায় অনেক সময় লেখক-লেখিকার নাম থাকত না। সেই সব রচনাগুলিকে অস্বাক্ষরিত বলে চিহ্নিত করা আছে। পত্রিকায় লেখক-লেখিকার নাম না থাকলেও পরে গবেষকেরা কিছু নাম উদ্ধার করেছেন। সেই রচনাগুলিতে রচনাকারদের নাম উল্লেখ করা হয়েছে এবং লেখক-লেখিকাদের নামের বর্ণানুক্রমিক তালিকাতে সংযোজিত হয়েছে। আপনারা এই বিষয়ে তথ্য দিলে আমরা তা সংযোজন করব।

    কোন কোন রচনায় রচনাকারের নাম না থাকলেও অন্য কোন পরিচয় পাওয়া গেছে। সেই সব ক্ষেএে, রচনাগুলিকে নামহীন লেখক, অথবা নামহীন লেখিকা, এইভাবে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। যেমন ভারতীতে প্রকাশিত ‘সরসী জলে শশী’ কবিতাটিতে কবির নাম নেই কিন্তু পরিচয় হিসাবে দেওয়া আছে ‘কবিতাহার রচয়িত্রী’ প্রণীত। এই ক্ষেত্রে কবিতাটিকে নামহীন লেখিকার তালিকাভুক্ত করে পরিচয়টি দিয়ে দেওয়া হয়েছে।

    অনেক ক্ষেত্রে রচনাকারের স্বাক্ষর হিসেবে নামের আদ্যক্ষরসমূহ অথবা একটি-দুটি অক্ষর পাওয়া গেছে। এই রচনাগুলিকে নামহীন রচনাকার দিয়ে চিহ্নিত করা হয়েছে। আমাদের subscriber বন্ধুরা যদি লেখক-লেখিকাদের সম্পূর্ণ নামের তথ্য দেন, আমরা তা সংযোজন করব।

    সম্পাদককে লেখা চিঠিপত্রে লেখক-লেখিকার নাম বা পরিচয় পাওয়া গেলে পত্রলেখক এবং পত্রলেখিকা দিয়ে চিহ্নিত করা হয়েছে। কিন্তু নাম বা পরিচিতি না পাওয়া গেলে পত্রপ্রেরক দিয়ে চিহ্নিত করা হয়েছে। চিঠিতে স্থান উল্লেখ থাকলে লেখক-লেখিকার নামের সাথে স্থানটিরও উল্লেখ করা আছে।

    বিজ্ঞাপন, সংবাদ, অণুরচনা ইত্যাদি ক্ষেত্রে রচনাকার তথ্যবিন্দু যুক্ত করা নেই।